৪ টি সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে জামায়াত শিবিরের অবরোধ
৪ টি সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে জামায়াত শিবিরের অবরোধ
মেহেরপুরে সড়কে আগুন॥ ৩৩ টি ককটেল বিষ্ফোরণ!
মেহেরপুর অফিস : মেহেরপুরে গতকাল মঙ্গলবার সকালে জেলার ৪ টি গুরুত্ব পূর্ন সড়কে জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মীরা সড়ক অবরোধ করে ও ৩৩ টি ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটনায়।
১৮ দলের ডাকা ২য় দিনের হরতাল সফল করতে মেহেরপুরের বিভিন্ন সড়কের ৪টি স্থানে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। হরতালের শুরুতেই সকাল ৬টার দিকে মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের রাজনগর, মেহেরপুর-মুজিবনগর সড়কের গৌরীনগর, শহরের বন্দর ও কায়েমকাটার মোড় এলাকার সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা। একই সময় শহরের কায়েম কাটার মোড়ে প্রায় ৩৩ টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তবে ককটেল বিক্ষোরণের ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে মেহেরপুর সদর থানা পুলিশের এসআই কামাল ওই গুলো ককটেল নয় বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন ওইগুলো পটকা জাতীয় জিনিষ। আতংক সৃষ্টির জন্য ওইগুলো জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মীরা রাস্তার উপর ছুড়ে মারে। এছাড়াও মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কে রাজনগর নামক স্থানে মহিলা জামায়াতের কর্মীরা হরতালের সমর্থনে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে।
মেহেরপুর জেলা জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমীর আলহাজ সিদ্দিকুর রহমান, সহকারি সেক্রেটারি তারিক মহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি সাইফুল ইসলামসহ জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে ওই সব অবরোধের নেতৃত্ব দেন।
হরতালের কারনে আন্তঃজেলা ও দূরঃপাল্লার কোন পরিবহণ মেহেরপুর থেকে ছেড়ে যায়নি। তবে রিকসা-ভানসহ ছোট-খাট ইঞ্জিন চালিত যান চলাচল করেছে। শহরে অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ ছিলো। অফিস আদালত খুললেও লোকজনের উপস্থিতি কিছুটা কম ছিলো। স্কুল কলেজ খোলা থাকলেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম ছিলো। ব্যাংক-বীমায় লেন-দেন হয়েছে সাবধানে। যে কোন ধরনের নাশকতা ঠেকাতে শহর ও জেলা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
মেহেরপুরে সড়কে আগুন॥ ৩৩ টি ককটেল বিষ্ফোরণ!
মেহেরপুর অফিস : মেহেরপুরে গতকাল মঙ্গলবার সকালে জেলার ৪ টি গুরুত্ব পূর্ন সড়কে জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মীরা সড়ক অবরোধ করে ও ৩৩ টি ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটনায়।
১৮ দলের ডাকা ২য় দিনের হরতাল সফল করতে মেহেরপুরের বিভিন্ন সড়কের ৪টি স্থানে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। হরতালের শুরুতেই সকাল ৬টার দিকে মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কের রাজনগর, মেহেরপুর-মুজিবনগর সড়কের গৌরীনগর, শহরের বন্দর ও কায়েমকাটার মোড় এলাকার সড়কে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা। একই সময় শহরের কায়েম কাটার মোড়ে প্রায় ৩৩ টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। তবে ককটেল বিক্ষোরণের ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। তবে মেহেরপুর সদর থানা পুলিশের এসআই কামাল ওই গুলো ককটেল নয় বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন ওইগুলো পটকা জাতীয় জিনিষ। আতংক সৃষ্টির জন্য ওইগুলো জামায়াত-শিবির নেতা-কর্মীরা রাস্তার উপর ছুড়ে মারে। এছাড়াও মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা সড়কে রাজনগর নামক স্থানে মহিলা জামায়াতের কর্মীরা হরতালের সমর্থনে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে।
মেহেরপুর জেলা জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমীর আলহাজ সিদ্দিকুর রহমান, সহকারি সেক্রেটারি তারিক মহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, জেলা ছাত্র শিবিরের সভাপতি সাইফুল ইসলামসহ জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা বিভিন্ন স্থানে ওই সব অবরোধের নেতৃত্ব দেন।
হরতালের কারনে আন্তঃজেলা ও দূরঃপাল্লার কোন পরিবহণ মেহেরপুর থেকে ছেড়ে যায়নি। তবে রিকসা-ভানসহ ছোট-খাট ইঞ্জিন চালিত যান চলাচল করেছে। শহরে অধিকাংশ দোকানপাট বন্ধ ছিলো। অফিস আদালত খুললেও লোকজনের উপস্থিতি কিছুটা কম ছিলো। স্কুল কলেজ খোলা থাকলেও শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম ছিলো। ব্যাংক-বীমায় লেন-দেন হয়েছে সাবধানে। যে কোন ধরনের নাশকতা ঠেকাতে শহর ও জেলা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
Comments
Post a Comment