বাংলা ওয়াশ – আতাহার আলীর মুখ থেকে সারা বিশ্বে বাংলাওয়াশ!! বাংলাওয়াশ!!!
বাংলা ওয়াশ – আতাহার আলীর মুখ থেকে সারা বিশ্বে
বাংলাওয়াশ!! বাংলাওয়াশ!!!
বাংলার ক্রিকেটের আকাশে এখন এই একটি শব্দ। রাজনৈতিক অস্থিরতার মাঝেও বেশ ভালোই জায়গা করে নিয়েছে এই শব্দটি। ‘বাংলাওয়াশ’ শব্দটি প্রথম আবিষ্কার হয় ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার পর। হোয়াইটওয়াশ করার ধারাভাষ্য দিতে থাকা বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেটার আতাহার আলীর মুখ দিয়ে বের হয়েছিল এই শব্দটি। সঙ্গে সঙ্গে জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ‘ক্রিকইনফো’ এই শব্দটি ব্যবহার করে হেডলাই করেছিলে। পরদিন বাংলাদেশের অনেক জাতীয় পত্রিকাও ‘বাংলাওয়াশ’ ব্যবহার করে শিরোণাম করেছিল। তারপর থেকেই ক্রিকেটবিশ্বে পরিচিতি পায় ‘বাংলাওয়াশ’। ‘বাংলাওয়াশ’ শব্দটি ব্যবহার করার সময় কোনো ধরনের পূর্বপরিকল্পনা ছিল না আতাহার আলীর। সে সময়ের স্মৃতিচারণ করে আতাহার আলী বলেন, ‘হুট করেই মুখ দিয়ে শব্দটি বের হয়ে এসেছিল।’ প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে তিনি বলেন, ব্ল্যাক ক্যাপসদের আমরা হোয়াইটওয়াশ করেছি। যেহেতু আমরা বাঙালি। বাংলা আমাদের ভাষা। তাই ‘বাংলাওয়াশ’ শব্দটি ব্যবহার করি।’ সে সময় তার সঙ্গে ধারাভাষ্য দিতে থাকা নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার ড্যানি মরিসনও ছিলেন। আতাহারের মুখে এ শব্দটি শুনে তিনি চমকে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে এর অর্থে জানতে চান। আতাহার বুঝিয়ে দেয়ার পর মরিসন ‘ওয়েলডান’ বলে ওঠেন। আর এভাবেই আবিষ্কার হয় ‘বাংলাওয়াশ’।
নিজের মুখ থেকে হঠাত্ করে বের হয়ে যাওয়া এ রকম একটি শব্দ যে পরবর্তীতে এভাবে ব্যাপক পরিচিতি পাবে তা ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি আতাহার আলী। নিজের মনের অজান্তেই তিনি হেসে ওঠেন।
বাংলাওয়াশ!! বাংলাওয়াশ!!!
বাংলার ক্রিকেটের আকাশে এখন এই একটি শব্দ। রাজনৈতিক অস্থিরতার মাঝেও বেশ ভালোই জায়গা করে নিয়েছে এই শব্দটি। ‘বাংলাওয়াশ’ শব্দটি প্রথম আবিষ্কার হয় ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার পর। হোয়াইটওয়াশ করার ধারাভাষ্য দিতে থাকা বাংলাদেশের সাবেক ক্রিকেটার আতাহার আলীর মুখ দিয়ে বের হয়েছিল এই শব্দটি। সঙ্গে সঙ্গে জনপ্রিয় ক্রিকেট ওয়েবসাইট ‘ক্রিকইনফো’ এই শব্দটি ব্যবহার করে হেডলাই করেছিলে। পরদিন বাংলাদেশের অনেক জাতীয় পত্রিকাও ‘বাংলাওয়াশ’ ব্যবহার করে শিরোণাম করেছিল। তারপর থেকেই ক্রিকেটবিশ্বে পরিচিতি পায় ‘বাংলাওয়াশ’। ‘বাংলাওয়াশ’ শব্দটি ব্যবহার করার সময় কোনো ধরনের পূর্বপরিকল্পনা ছিল না আতাহার আলীর। সে সময়ের স্মৃতিচারণ করে আতাহার আলী বলেন, ‘হুট করেই মুখ দিয়ে শব্দটি বের হয়ে এসেছিল।’ প্রেক্ষাপট বর্ণনা করে তিনি বলেন, ব্ল্যাক ক্যাপসদের আমরা হোয়াইটওয়াশ করেছি। যেহেতু আমরা বাঙালি। বাংলা আমাদের ভাষা। তাই ‘বাংলাওয়াশ’ শব্দটি ব্যবহার করি।’ সে সময় তার সঙ্গে ধারাভাষ্য দিতে থাকা নিউজিল্যান্ডের সাবেক ক্রিকেটার ড্যানি মরিসনও ছিলেন। আতাহারের মুখে এ শব্দটি শুনে তিনি চমকে ওঠেন। সঙ্গে সঙ্গে এর অর্থে জানতে চান। আতাহার বুঝিয়ে দেয়ার পর মরিসন ‘ওয়েলডান’ বলে ওঠেন। আর এভাবেই আবিষ্কার হয় ‘বাংলাওয়াশ’।
নিজের মুখ থেকে হঠাত্ করে বের হয়ে যাওয়া এ রকম একটি শব্দ যে পরবর্তীতে এভাবে ব্যাপক পরিচিতি পাবে তা ঘুণাক্ষরেও ভাবেননি আতাহার আলী। নিজের মনের অজান্তেই তিনি হেসে ওঠেন।
Comments
Post a Comment