মেহেরপুরের কৃতি সন্তান স্বামী নিগমানন্দ পরমহংস
মেহেরপুরের কৃতি সন্তান স্বামী নিগমানন্দ পরমহংস
স্বামী নিগমানন্দ পরমহংস (১৮ আগষ্ট, ১৮৮০- ২৯ নভেম্বর, ১৯৩৫) বর্তমানে বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলায় কুতুবপুর নামক ছোট গ্রামে এক বাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি শ্রী শ্রী ঠাকুর নামেও পরিচিত। চৈতন্য মহাপ্রভুও এই একই জেলায় জন্মগ্রহন করেছিলেন।
সন্ন্যাস গ্রহণের পর তিনি পরমহংস শ্রীমদ স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী দেব নামে পরিচিত হন।
নিগমানন্দ ছিলেন ভারতের একজন সত্গুরু ও সাধু।তিনি ছিলেন পূর্ব ভারতে সুপরিচিত একজন হিন্দু যোগী ও আধ্যাত্মিক নেতা।[৭] তিনি শাক্ত সম্প্রদায়ভুক্ত একজন ভারতীয় হিন্দু গুরু, ও হিন্দু দার্শনিকও ছিলেন এবং তন্ত্র ও যোগের একজন উত্কৃষ্ট আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে তাকে দেখা হতো।
নিগমানন্দের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে তিনি চারটি ভিন্ন সাধনায় যথা তন্ত্র, জ্ঞান, যোগ এবং প্রেমে সিদ্ধি লাভ করেন।এই সকল অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তিনি বাংলা ভাষায় ৫টি গ্রন্থ রচনা করেন: ব্রহ্মচর্য সাধনা, যোগী গুরু, জ্ঞানী গুরু, তান্ত্রিক গুরু এবং প্রেমিক গুরু ।স্বামী নিগমানন্দ নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেছিলেন।
স্বামী নিগমানন্দ পরমহংস (১৮ আগষ্ট, ১৮৮০- ২৯ নভেম্বর, ১৯৩৫) বর্তমানে বাংলাদেশের মেহেরপুর জেলায় কুতুবপুর নামক ছোট গ্রামে এক বাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তিনি শ্রী শ্রী ঠাকুর নামেও পরিচিত। চৈতন্য মহাপ্রভুও এই একই জেলায় জন্মগ্রহন করেছিলেন।
সন্ন্যাস গ্রহণের পর তিনি পরমহংস শ্রীমদ স্বামী নিগমানন্দ সরস্বতী দেব নামে পরিচিত হন।
নিগমানন্দ ছিলেন ভারতের একজন সত্গুরু ও সাধু।তিনি ছিলেন পূর্ব ভারতে সুপরিচিত একজন হিন্দু যোগী ও আধ্যাত্মিক নেতা।[৭] তিনি শাক্ত সম্প্রদায়ভুক্ত একজন ভারতীয় হিন্দু গুরু, ও হিন্দু দার্শনিকও ছিলেন এবং তন্ত্র ও যোগের একজন উত্কৃষ্ট আধ্যাত্মিক গুরু হিসেবে তাকে দেখা হতো।
নিগমানন্দের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে তিনি চারটি ভিন্ন সাধনায় যথা তন্ত্র, জ্ঞান, যোগ এবং প্রেমে সিদ্ধি লাভ করেন।এই সকল অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে তিনি বাংলা ভাষায় ৫টি গ্রন্থ রচনা করেন: ব্রহ্মচর্য সাধনা, যোগী গুরু, জ্ঞানী গুরু, তান্ত্রিক গুরু এবং প্রেমিক গুরু ।স্বামী নিগমানন্দ নির্বিকল্প সমাধি লাভ করেছিলেন।
Comments
Post a Comment