মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান সংগঠক ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধূরী বীর বিক্রম
ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধূরী বীর বিক্রম মেহেরপুরে মহকুমা প্রশাসক হিসেবে কর্মরত থাকাকালীন
ডঃ তৌফিক মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান সংগঠক ছিলেন।১৯৭১ সালে কুষ্টিয়ার মেহেরপুরে মহকুমা প্রশাসক হিসেবে কর্মরত থাকাকালীন মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন । ১৭ই এপ্রিল, ১৯৭১ এ বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান সংগঠক ছিলেন। তাঁর বীরত্বের জন্য তিনি বীর বিক্রম উপাধিতে ভূষিত হন ।
সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার কৃতি সন্তান ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধূরী, বীর বিক্রম ১৯৪৫ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিষয়ে অধ্যয়ন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তানে যোগদান করেন।
স্বাধীনতাত্তোর তিনি সিভিল সার্ভিসে প্রত্যাবর্তন করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। অতঃপর তিনি উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাজ্য গমন করেন।এবং হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১৯৮৩ সালে পি.এইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়,বিদ্যুৎ,জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়,পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রায় এক যুগ ধরে সচিব পদে কর্মরত ছিলেন।
২০০২ সালে সরকারী চাকুরী হতে অবসর গ্রহণের পর তিনি জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠানের পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি ১৯৯৭ সালে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমিক গ্রোথ সেন্টারে ভিজিটিং ফেলো হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
জানুয়ারী’২০০৯ এ তিনি বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান। বিখ্যাত জার্নালে তাঁর আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে এবং তিনি বহু গ্রন্থের প্রণেতা।
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন
ডঃ তৌফিক মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান সংগঠক ছিলেন।১৯৭১ সালে কুষ্টিয়ার মেহেরপুরে মহকুমা প্রশাসক হিসেবে কর্মরত থাকাকালীন মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন । ১৭ই এপ্রিল, ১৯৭১ এ বাংলাদেশের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান সংগঠক ছিলেন। তাঁর বীরত্বের জন্য তিনি বীর বিক্রম উপাধিতে ভূষিত হন ।
সিলেট জেলার বিয়ানীবাজার উপজেলার কৃতি সন্তান ডঃ তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধূরী, বীর বিক্রম ১৯৪৫ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি বিষয়ে অধ্যয়ন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতির প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি সিভিল সার্ভিস অব পাকিস্তানে যোগদান করেন।
স্বাধীনতাত্তোর তিনি সিভিল সার্ভিসে প্রত্যাবর্তন করেন এবং গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন। অতঃপর তিনি উচ্চশিক্ষার্থে যুক্তরাজ্য গমন করেন।এবং হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয় হতে ১৯৮৩ সালে পি.এইচ.ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশ সরকারের খাদ্য মন্ত্রণালয়,বিদ্যুৎ,জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়,পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে প্রায় এক যুগ ধরে সচিব পদে কর্মরত ছিলেন।
২০০২ সালে সরকারী চাকুরী হতে অবসর গ্রহণের পর তিনি জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা এবং বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠানের পরামর্শক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও তিনি ১৯৯৭ সালে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমিক গ্রোথ সেন্টারে ভিজিটিং ফেলো হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
জানুয়ারী’২০০৯ এ তিনি বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পান। বিখ্যাত জার্নালে তাঁর আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে এবং তিনি বহু গ্রন্থের প্রণেতা।
Comments
Post a Comment